আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ঝালকাঠি-০১ (রাজাপুর – কাঠালিয়া) আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহ সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম আজম সৈকত ইতিমধ্যেই রাজাপুর কাঠালিয়া সাধারণ মানুষের কাছে জনপ্রিয়তার শীর্ষে।
গোলাম আজম সৈকত প্রতিনিয়ত কাঠালিয়া ও রাজাপুর উপজেলার বিভিন্ন স্থানে গণসংযোগ করেন। প্রতিটি এলাকায় তাকে ঘিরে মানুষের উচ্ছ্বাস ছিল চোখে পড়ার মতো। গত ০৫ আগস্ট শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার পরে নামধারী কিছু নেতাকর্মী চাঁদাবাজী টেন্ডারবাজী দখলবাজীতে লিপ্ত । রাজাপুর কাঠালিয়ার সাধারণ জনগন তাদের মনের কষ্টের কথা কোথাও বলতে পারছিলেন না ঠিক সেই মুহূর্তে গোলাম আজম সৈকত সকল সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দিয়ে বিএনপির নিবেদিত প্রাণ যাদেরকে কোণঠাসা করে রাখা হয়েছিল তাদেরকে ঐক্যবদ্ধ বিএনপি’র ব্যানারে সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী করে তোলেন।
গোলাম আজম সৈকত বলেন আমি রাজাপুর কাঠালিয়ার সন্তান। ‘মানুষের ভালোবাসাই আমার সবচেয়ে বড় শক্তি। আমি ঝালকাঠি-১ আসনের জনগণের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করতে চাই। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, আগামী রাষ্ট্রনায়ক জনাব তারেক রহমান ও বিএনপি’র হাইকমান্ড আমাকে মূল্যায়ন করবেন কেননা আমি রাজনীতিতে ১৯৯২ সাল থেকে ছাত্র রাজনীতির সাথে যুক্ত থেকে হাঁটি হাঁটি পা করে আজ এ পর্যন্ত এসেছি। আমি জনগণের ভালোবাসা অর্জন করতে পেরেছি তাই জনগণই আমার শক্তি।
স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরাও বলেন ঐক্যবদ্ধ বিএনপি’র ব্যানারে যে নেতাকর্মী রয়েছেন তার ভিতরে উদীয়মান কর্মীবান্ধব কর্মী গড়ার কারিগর মৃত্যুঞ্জয়ী সাবেক ছাত্রনেতা গোলাম আজম সৈকত অন্যতম আমরা আশা রাখি যদি গোলাম আযম সৈকত মনোনয়ন পায় তাহলে নতুন প্রজন্ম আরও উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে কাজ করবেন। তিনি রাজাপুর কাঠালিয়ার প্রতিটি অলিগলি তথা ওয়ার্ড থেকে ইউনিয়ন, ইউনিয়ন থেকে থানা নেতাকর্মীদের সবার সাথে রয়েছে সুসম্পর্ক। যার কারণে তিনি সবার প্রিয় এবং কর্মীবান্ধব তিনি একাধিকবার জেল খেটেছেন রিমান্ডের মত নির্যাতন সহ্য করেছেন। নেতাকর্মীদের কিভাবে সুসংগঠিত করতে হয় তার কারিশমা সৈকতের ভিতরে রয়েছে সে ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষ মনে করেন গোলাম আজম সৈকত’কে মনোনয়ন দিলে রাজাপুর কাঁঠালিয়ার বিভক্ত বিএনপিকে ঐক্যবদ্ধভাবে সুসংগঠিত করে রাখতে পারবেন।